ব্রন থেকে মুক্তি পাওয়ার ১০০% পরীক্ষিত উপায়
ব্রন কি ?
ব্রণ বা এক্নি হচ্ছে আমাদের শরীরের ত্বকের রোগ। মুখ, গলা, বুকের উপরিভাগ আর হাতের উপরিভাগে এই রোগটা হয়। এসব জায়গায় ছোট ছোট দানা, ছোট ছোট ফোঁড়া, সিস্ট এমনকি নোডিউল হতে পারে।
ব্রণ কাদের হয় ?
সাধারনত বয়ঃসন্ধিকালে শরীরের হরমোন পরিবর্তনের ফলে ব্রণ বেশী হয়।
ব্রণ বা অ্যাকনি ত্বকের ঔজ্জ্বল্য ও সৌন্দর্য নষ্ট করে দেয় ।ত্বকের তৈলগ্রন্থি বা ওয়েল গ্ল্যান্ড ব্যাকটেরিয়ার মাধ্যমে সংক্রমিত হলে ব্রণ হয়। ব্রণের ক্ষেত্রে সবচেয়ে যে বিষয়টি প্রভাবিত করে, তা হলো পরিচ্ছন্নতা ও খাদ্যাভ্যাস।মুখে ধুলা ময়লা জমে থাকলে ব্রন হতে পারে আবার কিছু খাবার আছে, যা মুখে ব্রণের সমস্যা বাড়িয়ে দেয়।
ব্রণ প্রতিরোধের ১০০% পরীক্ষিত কার্যকরী উপায় নিন্মে দেয়া হলঃ
• প্রচুর পরিমানে বিশুদ্ধ পানি পান করুন।
• মুখের তৈলাক্ত ভাব দূর করতে দিনে রাতে কয়েকবার মুখ ক্ষার মুক্ত সাবান বা ফেস ওয়াস দিয়ে ধুয়ে পরিষ্কার কাপড় দিয়ে মুছে নিন।
• নিজের চিরুনি, তোয়ালে, রুমাল বা গামছা ব্যবহার করুণ এবং সব সময় পরিষ্কার করে রাখুন।
• মাথায় প্রতিদিন শ্যাম্পু দিন। মাথায় খুশকী হলে ব্রণ হতে পারে। তাই খুশকি মুক্ত থাকুন।
• তৈলাক্ত ঝাল, ভাজাপোড়া ও অন্যান্য ফাস্টফুড খাবার পরিহার করুণ।
• সকল ধরনের চিপস খাওয়া বাদ দিন।খুব খেতে মন চাইলে বাসায় নিজে তৈরি করে খান।
• চকলেট খাওয়া কমান। না খেয়ে থাকতে পারলে খুব ভালো।
• সোডা সফট ড্রিঙ্কস/কোমল পানিও বর্জন করুণ।
• আইসক্রিম খাওয়া কমাতে হবে। না খেয়ে থাকতে পারলে ভালো।
• বেশি করে শাক-সব্জি খেতে হবে।
ব্রণ হলে কি করবো ?
• ব্রণ একবার হয়ে গেলে হাত দিয়ে বার বার ব্রণ স্পর্শ করা যাবে না বা গালানো যাবে না । খুঁটলে গর্ত হয়ে যাবে। তাছাড়া হাত আর নখ থেকে জীবাণু বেয়ে ব্রণকে আক্রান্ত করে। ফলে ব্রণটা ফোঁড়ায় রূপান্তরিত হয়। মুখে গর্ত তৈরী করে।
• ব্রণ হলে ব্রণ প্রতিরোধের উপায় গুলো অনুসরন করুণ।
• ব্রন পেকে গেলে বা বেশী হয়ে গেলে অবশ্যই চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।
সুত্রঃ অনলাইন।
ব্রণ বা এক্নি হচ্ছে আমাদের শরীরের ত্বকের রোগ। মুখ, গলা, বুকের উপরিভাগ আর হাতের উপরিভাগে এই রোগটা হয়। এসব জায়গায় ছোট ছোট দানা, ছোট ছোট ফোঁড়া, সিস্ট এমনকি নোডিউল হতে পারে।
ব্রণ/Acne |
সাধারনত বয়ঃসন্ধিকালে শরীরের হরমোন পরিবর্তনের ফলে ব্রণ বেশী হয়।
ব্রণ বা অ্যাকনি ত্বকের ঔজ্জ্বল্য ও সৌন্দর্য নষ্ট করে দেয় ।ত্বকের তৈলগ্রন্থি বা ওয়েল গ্ল্যান্ড ব্যাকটেরিয়ার মাধ্যমে সংক্রমিত হলে ব্রণ হয়। ব্রণের ক্ষেত্রে সবচেয়ে যে বিষয়টি প্রভাবিত করে, তা হলো পরিচ্ছন্নতা ও খাদ্যাভ্যাস।মুখে ধুলা ময়লা জমে থাকলে ব্রন হতে পারে আবার কিছু খাবার আছে, যা মুখে ব্রণের সমস্যা বাড়িয়ে দেয়।
ব্রণ প্রতিরোধের ১০০% পরীক্ষিত কার্যকরী উপায় নিন্মে দেয়া হলঃ
• প্রচুর পরিমানে বিশুদ্ধ পানি পান করুন।
• মুখের তৈলাক্ত ভাব দূর করতে দিনে রাতে কয়েকবার মুখ ক্ষার মুক্ত সাবান বা ফেস ওয়াস দিয়ে ধুয়ে পরিষ্কার কাপড় দিয়ে মুছে নিন।
• নিজের চিরুনি, তোয়ালে, রুমাল বা গামছা ব্যবহার করুণ এবং সব সময় পরিষ্কার করে রাখুন।
• মাথায় প্রতিদিন শ্যাম্পু দিন। মাথায় খুশকী হলে ব্রণ হতে পারে। তাই খুশকি মুক্ত থাকুন।
• তৈলাক্ত ঝাল, ভাজাপোড়া ও অন্যান্য ফাস্টফুড খাবার পরিহার করুণ।
• সকল ধরনের চিপস খাওয়া বাদ দিন।খুব খেতে মন চাইলে বাসায় নিজে তৈরি করে খান।
• চকলেট খাওয়া কমান। না খেয়ে থাকতে পারলে খুব ভালো।
• সোডা সফট ড্রিঙ্কস/কোমল পানিও বর্জন করুণ।
• আইসক্রিম খাওয়া কমাতে হবে। না খেয়ে থাকতে পারলে ভালো।
• বেশি করে শাক-সব্জি খেতে হবে।
ব্রণ হলে কি করবো ?
• ব্রণ একবার হয়ে গেলে হাত দিয়ে বার বার ব্রণ স্পর্শ করা যাবে না বা গালানো যাবে না । খুঁটলে গর্ত হয়ে যাবে। তাছাড়া হাত আর নখ থেকে জীবাণু বেয়ে ব্রণকে আক্রান্ত করে। ফলে ব্রণটা ফোঁড়ায় রূপান্তরিত হয়। মুখে গর্ত তৈরী করে।
• ব্রণ হলে ব্রণ প্রতিরোধের উপায় গুলো অনুসরন করুণ।
• ব্রন পেকে গেলে বা বেশী হয়ে গেলে অবশ্যই চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।
সুত্রঃ অনলাইন।
Comments
Post a Comment